এখন তরঙ্গ তে লেখা পাঠান প্রতিমাসের ৫ থেকে ২০ তারিখ অবধি

অর্ঘ্য দত্ত বক্সী



বড়ো গল্প


পুনর্ভ্রুণর্ভব

টুক করে আবার তোমার পেটের মধ্যে ঢুকে যাব…

- “ছাদ থেকে মেয়েটাকে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়েই মায়ের খাটের নিচে ঢুকে লুকিয়ে রইলাম”।

- “ছুরি দিয়ে বাচ্চাটার গলা কেটেই মায়ের খাটের নিচে লুকিয়ে বসে রইলাম”…

বলত এক মাগনায় রাখা আর মাগনায় খেটে দেওয়া রিহ্যাবের স্থায়ী বাসিন্দা ইউসুফ…  

“টুক করে আবার তোমার পেটের মধ্যে ঢুকে যাব”…

এবং বারংবার এক স্বপনে সন্দীপন দেখেছে সেও শৈশবে এক ছোট্ট মেয়েকে হত্যা করেছিল খেলাচ্ছলে আর এতদিন পর তাকে গ্রেফতার করছে পুলিশ। এমনকি ফাঁসিতেও ঝুলেছে সে বারংবার। এবারের কষ্টটা আগের বারের থেকে একটু কম লাগল যেন… বারংবার তবু সে ফিরে গেছে নিজের মার গর্ভে সেই সন্দীপন হয়েই আবার একইরকমভাবে শুরু করে…

“টুক করে আবার তোমার পেটের মধ্যে ঢুকে যাব”…

মায়ের মোটা পেটে আঙুল দিয়ে হঠাৎ হঠাৎ খুঁচিয়ে মার চমকে ওঠার মধ্যে এই কথাটা স্বতঃস্ফূর্তভাবে বেরিয়ে আসত এমনকি সদ্য যৌবনেও বাস্তববিচ্ছিন্ন সন্দীপনের। এবং সমগ্র তার মাকে মোটি, মিনি, মোটিমিনি, মিনিমোটি, মহামোটি ইত্যাদি সম্ভাষণে ডেকে তার কী যে শারীরবৃত্তিয় নেশাতৃপ্তি আর মায়ের পেটে শুয়ে থাকার যে নরম ম ম আক্ষরিক স্বাদ তা আজ বার বার মনে পরাচ্ছে যে মা তাকে বাস্তব চেনায়নি। তার মার ধারণার অনেক জুড়ে তার মায়ের পেটের অণ্ডিক স্পর্শনান্দনিকতা ও মাধ্যমিক । আজ বার বার মনে পরে ‘ ঢুকে যাব তোমার পেটে’ বলে ক্লান্তি নিয়ে ক্রমশ আরও আরও গুটিশুটি মেরে মায়ের কোলে পেটে মাথা রেখে শুয়ে পড়া এক নিশ্চিন্ত অস্তিশিশুত্ববোধ - যে এই ২৩-এও শুকদেব সদৃশ গর্ভসভ্যতার একনায়ক।

সেই মা, সন্দীপনের মা মারা গেছেন এক মাস হল। মরে বেঁচেছেন। বা গল্পটি তাঁর জবানীতে বললে তিনি অবশ্যই নিজেকে বলতেন সভ্যতার সংকট। সন্দীপন পারেনি তো শিশুদশা অতিক্রম করতে... এ কথা এখন আমরা সবাই জেনে গেছি। তবুও চাকরি করে সে। নাগরিক। এক মহানগরীর প্রতিনিধি বার বার হেরে যায় প্রকৃতিজ যুক্তি ও বুদ্ধির সিমেট্রিক স্বচ্ছতার কাছে। সুতরাং তার আমিহারা সত্তায় ও কেমন এক (+x)হীনতা; যেখানে x= একালপৌরুষগুণাবলী।  ভেবে দেখেছে সে অনেকরকমভাবে ভেবে, কোন নাবাচকতার ধনাত্মক শব্দে তার তীব্র ‘দক্ষতাহীনতা’... সেখানে নেই ‘অদক্ষ’ জাতীয় শব্দ নেই কোন। Immature নয়, Maturityless-এ তার flawless দক্ষতা।

সেমত শিশুশীল সন্দীপন তার মা হারায় এবং এক্ষণে সে চাকরিরত এবং গল্পটিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গেলে আমাদের জানাতে হবে যে, সন্দীপনের অফিসে বেশ জটিল পরিস্থিতি ও পলিটিক্সে আক্রান্ত সে। মা চলে যাওয়ার পর থেকেই ভীষণ বেড়ে গেছে ‘ধৈর্যহীনতা’ আর বেহিসাবী নেশা। ব্যবহার তার অসংলগ্ন হয়ে যে পড়ছে তা সে নিজেই বুঝতে পারছে। যদিও তাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে অফিস আওয়ারে কেন সে মাত্রারিক্ত সময় চেয়ারের বাইরে থাকছে সে বিষয়ে।

“বাল... সিগারেট খেতে...” এমনই জবাব সে দেবে ভাবে। হয় চাকরি থাকবে নয় নেশা... কয়দিনে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাচ্ছে সন্দীপনের সংযমের। আর সংযম সুস্থতাতেই সন্তত। এই বয়েসেই ৭০% মৃত গ্রে সেলের মাথা আর বাস্তবের ব্যবসা বোঝে না। এমত অপারগতায় শিশু সন্দীপন এক আদ্যন্ত শামুক তার খোলসে ঢুকে পরে আপাতত। যে সন্দীপন চিরকাল ম্যাচিওরড ওম্যানে আসক্ত থেকেছে এক প্যাসিভ ফুরফুরে দায়হীন শিবজসম্বন্ধের চাহিদায়। কতবার যুক্তি-বাস্তবকে স্ট্যাব করে গ্যাংরিন করে দিতে চেয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা তার কেটেছে ভোলানাথ শবস্মি-কল্পনায়। তবে তোমার যশই বেড়েছে দায়ভার হায়ভার জীবন... ডিলডোয় দুধ ঢেলে হে impotent তুমি পারো তো শতাংশ শয়তানি ভিক্ষা চাও।                                                                   
এমতাবস্থায় শো কজের যথাবিহিত উত্তর দেওয়ার চিন্তাতেই সে দু প্যাকেট সিগারেট কিনে ফেলে। বাড়ি ফিরে বুক র‍্যাক থেকে চোখ বুজে দুটো বই নামায় ও উল্টোয় খানিক। এক সময় মাথার যন্ত্রণা বাড়তে থাকে। সে লাইট নিভিয়ে এ জীবনে জীবন্তে নয়, মরণে মায়ের আত্মার কাছে মাগে সাহস ও স্বীকৃতি। Am I not grown up now? Am I not yet? অথবা এ অন্ধকারে মা শব্দটা একটাই বাক্য ব্যক্তিগত এনে হাজির করায় “ পেটে তোমার টুক করে ঢুকে যাব মা”...

এহেন স্মৃতিমুখরতায় এক সময় এই পূর্ণগর্ভ অন্ধকার ভালো লেগে যায় তার। সে একটার পর একটা সিগারেট ধরিয়ে টেনে যেতে থাকে। ঠোঁট শুকিয়ে আনমনা খুঁটে খুঁটে লাল লিপস্টিক। একসময় শেষ হয় তার সিগারেট। তবুও সে আর বেরোয় না আবছায়া ধোঁয়াজিনদের খোঁজে। এই ধোঁয়াক্যাম্প ভালো লাগে তার। শান্তি আসে। ভুলে যেতে পারা যায় পৃথিবীতে আছে অন্য এক লিঙ্গ। মন শান্ত হলে মন আরও শান্ত হয়। শরীরে শীতল অন্ধকার প্রবেশ করতে দেয়। গরম অন্ধকার বের হতে দেয়। এক সময় তার মনে হয় অন্তরে বাহিরে কোন ফারাক নেই শুধু এই চামড়াটি স্কালটি ব্যতীত যেখানেও কেননা ক্রমাগত ক্যাটায়নের মতো জমা হচ্ছে অন্ধবিন্ধুগুলি। অন্ধকারে নির্মিত এক বিরাট মৌচাকের কেন্দ্রটি তার মাথা। মাথাই কেন্দ্র, অন্ধকারই কেন্দ্র কারণ আলো নেই তাই অন্ধকার। তাই আলো নশ্বর আর অন্ধকার ইম্‌মরটাল... সহজ স্বাভাবিক দশা।

সে অবশ হয়। বশবর্তী হয়ে থাকে এ অন্ধকারের। সুবোধ বালক। সিগারেট শেষ। তবুও মুখ sucking চায়। sucker of praise, sucker of fame তার মাথার পিছনে another side of moon. তার শরীর এবার চলে যেতে থাকে অটোপাইলট মোডে। স্বয়ংক্রিয় প্রতিবর্তে। তার বাম হাতের বুড়ো আঙুল নড়ে ওঠে। ধীরে তবু ধীরে ওঠে হাত। চলে যায় মুখবিবরে। যেমন বালক কৃষ্ণের মুখে বিশ্ব আর সাগর লঙ্ঘন কালীন হনুমানের প্রবেশ সিংহিকার মুখব্যাদানে। চুষতে থাকে সে তার বাম বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ। মাতৃস্তন গোলকাকৃতি ও কেন্দ্রময় আর তাই বৃত্ত ও গোলক আত্মজ্ঞানের সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতীক... যেমন অধুনাকল্পনা...    তার মুক্তি তার ফ্লাইং সসারে। বিস্বাদ আঙুল হয়ে চলেছে আরও স্বাদযুক্ত, আরও রসময়ী, আরো ধ্যানাস্পদ। এমত অপাপবিদ্ধ একাগ্রতায় তার মনে হয় তার অণ্ডকোষ থেকে একটি টানেল সদৃশ শর্টসার্কিট তৈরি হয়ে চলে গেছে পায়ুদ্বারের পিছনে মেরুদণ্ডের নিম্নতম কশেরুকায়। ক্রমশ যত সে চোষে এবং মধুমগ্ন হয়ে পড়ে ... কষ্টকল্পবৈজ্ঞানিক বৈদ্যুতিক আনন্দ উগরে উগরে একের পর এক অটোমেটিক মিসাইল ছুঁড়তে থাকে মেরুদণ্ড দিয়ে উর্দ্ধপানে। এক সময় নাভি থেকে রাজমিস্ত্রির ওলোন নামালে শিরদাঁড়ার যে বিন্দু স্পর্শ করে তৎস্থানে তার মন-নীত হয়।  মাঝে মাঝে শুধু বলে জড়ানো গলায় তা-তা, মা-মা, বা-বা ... নিজের সুখানুসন্ধানেই বলে ওঠে। এমত সুখ প্রথম প্রেমিকার মুখে ‘ভালোবাসি তোমায়’ শুনেও যেন নাই। তার এ যাবত আত্মঅর্ন্তঘাতক্রিয়া হঠাৎ স্বসম্মোহনে মা তাঁরার মূল মূর্তির দর্শনবিস্ফোরণ ঘটায় ও সে দেখে তার পিতা ও সে উভয়েই তার মাতৃদেবীর দুই স্তন্য পান করিতেছে। তার মা এসে তার পথ ছেড়ে দিয়ে তাকে দিয়ে গেল এক সন্দীপন যে কীনা এক্ষণে অধুনান্তিক আত্মার স্বরূপ দর্শন করে।


পরের দিন সন্দীপন অফিসে তার ইস্তাফাপত্রটি জমা দেয় এবং তার বয়ানে ছিল যথাকিঞ্চিত...  I am highly grateful to you for helping me to quit my smoking habits and mental dilemmas. I am a free person now and no free person needs a job named slavery. So I am resigning. Thank you and Fuck You.

বাড়ি ফেরার সময় সে বাজার থেকে কেনে এক জাম্বো সাইজের বালতি , অন্তত ১০ লিটার দুধ আর একটি রেড ওয়াইনের বোতল। ফেরার সময় অজান্তেই সে বার বার প্রকাশ্যেই কামড়ে ফেলছিল জিনিষগুলো বা চুষছিল আঙুল। বাড়ি ফিরে সন্দীপন প্রাথমিকভাবে উলঙ্গ হয়ে গরম জলে সাবান শ্যাম্পু দিয়ে সবাহ্যশুচি সারে। তারপর শোয়ার ঘরে নিয়ে আসে বালতি। তার শোয়ার ঘরটিও এক গর্ভতীর্থ। যতই নারীর famine থাক তার জীবনে, আলোহীন ড্যাম্পপরা ফেমিনিনে জারিত তার এই দিবাস্বপ্নপ্রেক্ষাকুটীর। সেখানে এবার সে আপনি নাচবে আপনি গাইবে... কত হাসবে কত কাঁদবে... অতি হাসবে অতি কাঁদতেও পারে... অথবা এখন গল্প যে পরিমাণ অসংলগ্ন তাতে বিশেষ পরিশ্রম নেই, গঠন ও ভাষাই সে দাবি মেটাচ্ছে।

ঈষদুষ্ণ দুধ পুরোটা ঢেলে তাতে জল দিয়ে প্রায় ভর্তি করে ফেলে বালতি। তাতে অতঃপর ঢালে রেড ওয়াইন। এবং ঘরের যাবতীয় ছিদ্রগুলি বন্ধ করে কারেন্টের মেন বন্ধ করে অনাবলোকিত আঁধারে ঢুকে পড়ে সেই বালতিতে আর বালতির মাথায় ঢাকা দিয়ে দেয় বিরাট তাঁরা মার বাঁধানো ফটো।

চুষতে থাকে বুড়ো আঙুল। হাল্কা হাল্কা হস্ত পদ সঞ্চালন করতে থাকে ধ্যানস্থ। ধীরে শীতল লাগে তার। মনে হয় এ দ্বৈপায়ন হ্রদ। এক অপরাধের আশ্রয় যার নাম বুদ্ধিহীনতা...অসম্ভব কম ভাবতে পারা। তার অরিজিনাল সিন ছিল মাতৃ অবজ্ঞা, মার প্রতি অবুঝ অত্যাচার যা কীনা এক উল্টোনো অজাচার। মনে হয় আজ থেকে মার্ক্সের মনঃসমীক্ষণের রির্পোট বেরোবে ভয়হীন কোন দৈনিক কাগজে ধারাবাহিকভাবে…  আর ভারতীয় ভোগবাদী বিজ্ঞাপন মুক্তি পাবে ‘মা’ ইমেজের ব্যর্থ ও বিরক্তিকর সর্বভুখ ব্যবহার থেকে। ভারত বটে একদিন মা হরতাল করুক।

মা গো কখন শীতল হবো বলা যায় না। রাত থেকে সকাল, বিকেল থেকে রাত আর জাগ্রত অবস্থা থেকে নিদ্রিত হওয়ার মধ্যাবস্থা কখনও পর্যবেক্ষণ সাপেক্ষে পরিমাপিত নয়, নির্ণীত কোনো absolute শুরু শেষ নেই ‘তার’। তেমনই একসময় একটি একটি করে স্নায়ুর উপর নিয়ন্ত্রণ হারাতে থাকে ‘তার’। একটু একটু করে হারিয়ে যাচ্ছে স্মৃতি, শরীর আরও কুঁকড়ে যাচ্ছে। মেরুদণ্ডে ধনুষ্টঙ্কার ও অমোঘ বাণ বিকাশের ধারার বিপরীতে যুদ্ধরত। দেখছি শুধু ‘আমি’ কেমন গুলে যাচ্ছে তরলে, একটু একটু করে মুখে ঢুকছে তরল – গর্ভামৃত। কোন নেই রং, যেন রং দেখিনি। কোন নেই আকৃতি dimension বা সময়, ভাষার ধারণা... শব্দ নেই – কিচ্ছু জানি না। স(শ)ব হারিয়ে যাচ্ছে। আকার, রং, গুণ, শব্দ, স্মৃতি, সময় নেই কার? ব্রহ্ম ও ভ্রুণের মননে। স্মৃতি বলে দাও কখন তুমি চলেও গেছিলে সদাগর  জলে ভেসে... অরব নদীর চ্ছল চ্ছল শব্দে কোনদিনও জেগে উঠব না আর ... কারণ মূলত এখন আর... .. .

আলুলায়িত ছিল অলস শয়নে, ধাক্কা মেরে বসিয়ে দিল সেই উড়নচণ্ডী...! ...মাথায় হঠাৎ তার লীলা light and sound-এর ফোয়ারার মতো উঠে ছড়িয়ে গেল তবু পাপড়ি পাপড়ি থোকে থোকে  … আদতে ফুলই একটি মাথা… মাথা একটি ফুল । তারপর প্রেশারের ধোঁয়া উঠতে থাকে ক্রমাগত ফুল থেকে গরম গন্ধের মতোই ছড়াতে থাকে উচ্চাভিলাষী।  সর্বোচ্চ দ্বিবিন্দু মধ্যস্থ খুব খুব মিহি মিহি সুতোয় লাগে ইলাস্টিসিটি মাপক ছেদাকাঙ্খী টান। সে ছিঁড়বে... সে ছিঁড়তে চাইছে... সে ছিঁড়বে তার ইচ্ছাময়ী বাসনায়... সে ছিঁড়লেই এ শব তবু জীবশিব… .

যখন তিনদিন পর সন্দীপনের পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার হয় তখন স্থানীয় উপনির্বাচনে পবিত্র রঘুপতি রাঘব রাজা রাম হেরে গেছে... বিশাল মিছিল সংকীর্তনে বেরিয়েছে আগ্রাসী জয় সিয়ারাম নিয়ে ... মা সীতা ও বাবা রামের শব সন্তানেরা সব ... আদর্শ গেছ, অন্ধকার ভক্তি এসেছো, বিশ্বাসে মিলায় রাষ্ট্র! কিন্তু রাষ্ট্র তো মৃত, সে যে মৃত তা ঢেকে রাখার মেশিনারির নামই রাষ্ট্র! তেমনই সন্দীপনেরা বারবার মাতৃগর্ভে ফিরে যেতে চায় এ বাস্তবের আঘাত বিহ্বল হয়ে। শেষে যে তারা জন্মায়ইনি, নিষেকের পূর্বদশায় যে তারা, তা ঢাকতে ঢাকতে তাদের গোটা জীবনীশক্তি- জীবন ফুরিয়ে মরণ চলে আসে। কারণ তারা যে আজন্ম শিশু – সর্ববৃহতের থেকেও বিরাটতর তার স্বার্থপরতায়, ক্ষুদ্রের থেকেও ক্ষুদ্র তার সহজ সারল্যে। তারা স্বতত পাগল বাধালে গোল দেশে এসে...

অর্ঘ্য দত্ত বক্সী

2 comments:

  1. ভীষণ যন্ত্রণাদায়ক লেখা। প্রাসঙ্গিক। ভালো লাগল।

    ReplyDelete
  2. অন্যরকম সুন্দর !

    ReplyDelete