এখন তরঙ্গ তে লেখা পাঠান প্রতিমাসের ৫ থেকে ২০ তারিখ অবধি

বিশ্বরূপ বিশ্বাস


বিভাগ : কবিতা (সাধারণ বিভাগ)



।।নবাবজাদি। ১টি লেখোনী।।


কৃষক র'য়েছে ফুল। ঈশ্বর চুবে যায় জলে।
মানুষ বেঁকেছে কই। বিজ্ঞান-ই বাঁকছে।

বেলুনের ঠাপ রাখো। জায়গার কৈলাস। 
সংসারে মধু দিয়ে। বউ পোষা যায় না।

জানিস দেবতা ঢোকে। নাকি রাক্ষসীর গর্ভ। 
গর্ত দেখলে জ্বর আসে। মাইরি জিহ্বায়।

আঠা হ'য়েছে দুধবাটি। কারণ কি জানো। 
ময়দার পাক জেনে। চলো ময়দানে নেমে যাই।

ঝাঁকুনি চিরাগ হয়। প্যাক ছেঁড়া কন্ডোমও হয়। 
ভালোবাসা চিরে গেলে। ফিরে আসে চোষাচুষি।

ফিট হওয়া গয়নার। ঠাম নেই চোখে। মুখে কোনো। 
টিকটিকি বাঘ হ'লে। জল চায় বালিকার বালিরেখা।

কিছু তো সুপ্ত থাকে। স্ত্রীর যৌনতাও মুক্ত থাকে। 
ঠান্ডা লাগার ভয়ে। আচমকা সেক্স ঘটে দুর্ঘট।

নিয়মের ক্ষত সারে। কমখরচায়। নিয়মের ঠোঙা।
কিল্বিষ চোখ বুজে। বুঝেশুনে সঙ্গম ক'রে যাই।

কিপ্রকারে পালাবে। কিপ্রকারে জ্বালাবে। বাগান।
কেয়ারি পুড়িয়ে দিলে। জায়গা পাবে আপনাআপনি।

বিভিন্ন কিস্তিতে। কিস্তিখেলাপ। আমাকে খিস্তি দিলে। 
ছেলে ম'রে যাবে। নসিবে আটকে যাবে। জল পাবে না।

ঘর থেকে জল পড়ে থইথই। যে যোনির জল। 
সেই ঘরে শুলে পরে বউ থাকে না। বাচ্চা হয় না।

চোয়ালের চোরকাঁটা। কানের। নাকেরও তো কাঁটা। 
তক্ষক কামড়ে। রাজা হয় কেউ কেউ। দাসী জুটে যায়।

ক্যাপসুলে ফলো করো। কি ভীষণ বেগ। নদীর আবেগ। 
যেমন যমুনা দেখে। জুয়ায় নেমেছে সাগর। তটের মোহনা।

রাজবাড়ি। রাজবাড়ি। জমিদারের বাড়িও তো বাড়ি। 
কেবল প্রজার বাড়ি। রাজবাড়ি নয়। বাড়িঘর নয়।

পয়লা পোয়াতির রাত। কি মধুর বাত। কি মধুর রাত।
নবাবজাদি র'য়ে যাবে। স্বজনপরিজনে। বিয়ানো মেয়ে।। 



No comments:

Post a Comment