এখন তরঙ্গ তে লেখা পাঠান প্রতিমাসের ৫ থেকে ২০ তারিখ অবধি

রাহুল গাঙ্গুলী


কবিতা : কবিতার ল‍্যাব


ক্লিকশট্
১ : বরফকলের জন্য _______

N O N ≠ S T O P
বাসের ফাঁক দিয়ে : কথা ওড়ে
এলোমেলো

ক্রমশঃ ছায়ার ভিতর : গুহারোধী সংকেত

গুটানো নৌকা |মাস্তুল|

সিগনাল B L U E : [-]ত্মক চশমা


২ : মিথোগ্রাফির পাতায়_______

S P A T U L A গামী বিমান
উড়োউড়ো কথা : উড়োখই

নোনাকাক : জলবেয়ে ওঠলে
লতানো পায়রা |মৃত্যুর পর ≠ শাদা ঠোঁট|

ডুরেশাড়ি : এপার (সীমান্তভেদ) ওপার

সিগনাল = S I G N A L : মরচে ধরা SOS
শব্দরূপ : রাহুল


ফিরে দেখা

প্রবন্ধ  : স্বাধীনতা ও সেচ্ছাচার


("একটি কুঁড়ি মাতাল হয়ে বারুদ গন্ধে ফুটবে কবে?
সারা শহর উথাল পাথাল ভীষণ রাগে যুদ্ধ হবে"...)

স্বাধীনতা ও সেচ্ছাচার বিষয়কে নিয়ে নানা ভাবেই ব্যাখ্যা করা যায়,আবার নানান্ ভাবেই মৌন থাকা যায়।কিন্তু দেখা উচিত - আদপে এগুলো কি?বা কতোটাই বাস্তবসম্মত এর প্রয়োগগুলি?এই লেখাটিকে আসলে আমি প্রবন্ধ বা প্যাশটিক বা মুক্তগদ্য - কোন ব্যাকরণগত ক্লাসিকে সীমাবদ্ধ করতে রাজি নই।কারন উপরের সবকটি লেখার যে ব্যুৎপত্তি বা সময় লাগে আপাতত বেলা ১২টায় পেট সামলে মগজে তার কোনো রেশটুকু নেই।তবে হ্যা।বলতে পারি একটা পাঙ্ক অনুভূতির কথা অবশ্যই।তাই বরাবরের মতো এ লেখাটিও যে সিলেবাসের বাইরে থাকবে - এ সম্পর্কে আমি নিঃসন্দেহ।

স্বাধীনতা শব্দটির ব্যখা ও প্রয়োগ খুজতে গিয়ে বারবার খুঁজে পেয়েছি সেচ্ছাচারিতা শব্দটিকে।একটি যদি উৎস হয়,অপরটি যেন অবশেষ পড়ে থাকা।অথচ,এরা সকলেই একটাই অরবিটালে ভিন্ন মাত্রায় উপস্থিত।অর্থাৎ বলা ভালো অরবিটটি যদি অসংখ থ্রিডি বৃত্তের যোগফল হয় তাহলে উক্ত দুটি শব্দের এক মহা-কোলাজ যেন পরিপূরক একেক অপরের।অনেকটা কি জটিল লাগছে?হতে পারে।কোনো কিছুকে সহজ ভাবে নিলে তার ভিতরে হয়তো জটিলতা সবচেয়ে বেশী।
মাত্র দুটি কথার প্রয়োগ ও ব্যখা দিয়ে একটু গভীরে ঢুকে দেখা যাক - কি আছে।লেখক - জা পল সাঁত্রে একটা ইন্টার্ভিউতে প্রসঙ্গক্রমে বলেছিলেন "প্রতিষ্ঠান বিরোধীতা স্বাধীনতা চাইবার প্রাক লক্ষ্য, কিন্তু বেশিরভাগ সময়ে এটাই সবচেয়ে বড়ো প্রতিষ্ঠান হয়ে দাঁড়ায়।যদি হয় - কি হবে?"।আবার অর্থনীতিবিদ নোয়ান চমস্কি বলেছেন "গণতন্ত্রের আদর্শ প্রাথমিক রূপ হলো স্বাধীন চেতনা।কিন্তু,যিনি স্বাধীনচেতা তার চোখে সেচ্ছাচারিতা একটি সামগ্রিক এপিক ছাড়া কিছু হতে পারে না।"প্রাথমিকভাবে মনে হতেই পারে - উপরোক্ত দুটি বক্তব্যই স্ববিরোধী ও অন্তঃসারশূন্য,তবুও একটু তলিয়ে দেখলে - কার্যকারণ বোঝা যাবেই যাবে।সত্তর দশকের দুটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক শ্লোগান ছিল - "সদর দপ্তরে কামাণ দাগো" এবং "নিজেকে পাল্টাও দুনিয়াকে পাল্টাও"।হতে পারে একটু ইউটোপিক,তবু একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যায় কি?।প্রাচীন কালের প্রবাদ আমরা কিন্তু এখনো মানি - লঙ্কায় যে আসে সেই হয় রাবণ।
তবুও আমরা তো পারফেক্ট বেদান্তবাদী নই,যে শূন্য অস্তিত্বকে বস্তু হিসেবে কল্পনা করবো।আমরা অতি সাধারন প্রসেসে চলা আম-আদমি এবং এটাই সম্মিলিত পরিকল্পনা।


(বোরখা পরা মেয়েটির যৌনচেতনা স্বাভাবিকের চেয়ে অধিকতর ঈশ্বরীক বেদান্তবাদী)

যে কোনো ধর্মীয় বা সমাজগত রূপের আয়োজন কিন্তু একটা ছিন্নমূল অবস্থান থেকেই।যেমন ধরা যাক - অ্যানসিয়েন্ট হিন্দু ধর্ম।সমাজগত বহুরূপী চেতনা-সমগ্রকে একটি বিন্দুতে মেলানোর প্রয়োজনীয়তায় তৈরি হলো এই দর্শন।সকলকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা হলো (ছিল নানান্ উপজাতি)।নিয়ে আসলো ও গোড়াপত্তন করা হলো সিন্ধু সভ্যতা।করলো কিছু উন্নত মস্তিষ্কের বিদেশি মানুষ।সৃষ্টি হলো হরপ্পা।এই আর্য ও অনার্যের কনফ্লিক্ট পড়ে মনে হয় খুব সহজ,কারণ যুদ্ধে পরাজিতদের দায় (সে কৌশলে বা ছলে যেভাবেই হোক) বেশী।যুদ্ধ পরবর্তী সকল বোঝা চাপান হয় পরাজিতদের ঘাড়েই।ঠিক যেমন পৃথিবী কাপানো যুদ্ধগুলোতে হয়েছে।পদ্মাবতীর জহর ব্রত থেকে জার্মানির দু-ভাগ একিই মহাবৃত্তের অরবিট বিশেষ।আর এখানেই সেই সুপারম্যান মসীহা কথাটির উৎপত্তি।ধীরেধীরে ইমপ্যাক্ট বাড়ে।মহিলারা পুরুষসম হয়ে ওঠেন।এই বিখ্যাত রি-কাউন্টার অ্যাকশনে মজ্জাগত রুপ - মনুবাদ ও পরবর্তীকালীন হিন্দু ফ্যাসিবাদের চূড়ান্ত রূপ।
ঠিক এমনই উদাহরন মুসলমান ধর্মাবলম্বীদের ক্ষেত্রেও।জুডাইসম্ মতাবলম্বীদের অত্যাচার থেকেই উপজাতিমূলক উত্থান এবং উঠে আসে মক্কা ও হজরত মহম্মদের মতো ব্যক্তিত্ব।আবার এস্টাব্লিশমেন্টের বিরুদ্ধে জয়লাভের পরবর্তী কালে তৈরি হলো হাদিশ,উঠে এলো মৌলবাদ।আসলে এই সাম্রাজ্যবাদী রূপ সেই দু-তিন হাজার বছর আগেও ছিল,কিন্তু বলা যেতে পারে সেটি আধূনীক যুগের মতো ডিফাইনেটিভ ছিল না।আর এটাই ইতিহাস ও সময়ের সর্বপ্রাচীন দ্বন্দ্ব।সবচেয়ে অদ্ভুত হলো - এটাই কিন্তু আধূনীক যুগের রাষ্ট্রীয় চরিত্র।যার কখনো ইতিবৃত্ত ঘটে নি।
খ্রিষ্ট মতাবলম্বীদের সেই একই ইতিহাস।বৌদ্ধ / জৈন / ইহুদী - সব জায়গাতেই একই ইতিহাস।আর এর প্রথম ও প্রধানতম কারণই হলো দর্শনকে শরীরহীন ভাববার প্রয়োগ,বা বলা ভালো জীবনের ঘটে যাওয়া সময়ের রূপককে জীবন বহির্ভূত করার প্রচেষ্টা (মন্দ কথায় যে কোনো প্রচলিত ধর্মেই কিন্তু যৌনতা বা স্বাধীনতা একটি আপেলের সাথে তুলনীয়,শরীরের সাথে নয়।)
আসলে সেই গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের বিখ্যাত উক্তি - "আই নো,দ্যাট আই নো নাথিং।"


(সুন্দরী কমান্ডোর ছোঁড়া বুলেট বুকে লাগার আগেই,নিজেকে মৃত বলে ঘোষনা করতে ইচ্ছে করে)

আসলে রাষ্ট্র ও রাজনীতির এক জটিলতম রূপ "স্বাধীনতা"।একটু গভীরে দেখার চেস্টা করা যাক।
সভ্যতার ইতিহাস রচিত হয়েছে ও লিখিত সেই দিন থেকে - যেদিন আবিষ্কৃত হয় আগুন।অথচ,মানুষ প্রজাতির সৃষ্টিকাল পৃথিবীর তুলনায় কতো?
তথ্য অনুসারে মডার্ন মানুষের জন্ম দু-লক্ষ বছর আগে।কিন্তু সভ্যতার ইতিহাস মাত্র ছয়-হাজার।সেই অনুযায়ী গোষ্ঠীবাদ,প্রকৃতির সাথে সহবাস,তারপর বিনিময় প্রথা ইত্যাদি ইত্যাদি।গোষ্ঠী ও গোষ্ঠীর ভিতর লড়াই - আর যা থেকে স্বাধীনতা কথাটির উৎপত্তি,কার্যকারণে বলা যায় এলাকাবাদ তথা নারী অধিকারের অবস্থান বা খিদের অনুভূতি।এই পর্যায়কাল কি আদৌ শেষ করা গেছে?আদৌ কি দেখছি?কেউ বলছেন আত্মরক্ষা।কেউ বলছেন প্রতি-আক্রমণ।কেউ বলছেন বিস্তার।কেউ বলছেন সন্ত্রাস (লাল ও শ্বেত দুটো ক্ষেত্রেই)।এসব প্রশ্নে আমাদের ভূমিকা কি?সোসাইটির ভূমিকা কি?শব্দের ভূমিকা কি?এরকম অনেক প্রশ্ন ইদানিং।চোখে কালো চশমা - কারণ ছানি পড়েছে।ভাষা থেকে শুরু করে জীবনের প্রতিটা ভার্চুয়াল অনুভূতি - আজ রাষ্ট্রীয়করণের স্বার্থপর আওতায়।যদিও একটি রাষ্ট্রীয় রূপই বিকল্প রাষ্ট্ররূপের জন্ম দিতে পারে।আর তাকে চালাবার জোগানও কিন্তু প্রথমটির ধ্বংস সংক্রান্ত যাবতীয় পরিকল্পনা প্রসূত।অতএব,যখন সাহিত্যের লেখনী প্রসঙ্গ আসে,রাষ্ট্রীয় অবশেষ যে তার ভিতর থাকবে - বলাই বাহুল্য।আর এখানেই খেলাটা জমে ওঠে - যখন সেই সাহিত্য সেচ্ছাচারি হয়ে একটি নতুন ভাষা খোজে,যা রাষ্ট্রশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানায় ও বিকল্প রাষ্ট্রশক্তির ইঙ্গিত দেয়।তাই প্রতিটা পরিবর্তনের সময় অত্যন্ত সৃজনশীল ভাবেই - হয় নতুন চিন্তাধারা খুন হয় অথবা পুরনো।আর প্রগতিবাদের এটুকুই এক ও অভিন্ন নেগেটিভ ইমপ্যাক্ট।


(ঠিকানা অলিখিত ও অপ্রয়োজনীয়।যদি আমন্ত্রণ জানাও গণ-মাস্টারবেশনের মঞ্চে)

বিগত একশ বছর ধরে, প্রতিটা দশকেই বাজার অর্থনীতি প্রমাণ করেছে যে আলটিমেট প্রোডাক্ট বলে কিছু হয় না।আর এই শর্তেই ঘটে গেছে বিশেষ কিছু পটবদল।সে বিশ্বকাপ ফুটবলই হোক,অলিম্পিক হোক,বিশ্বযুদ্ধই হোক,রাষ্ট্রক্ষমতা দখলই হোক,দুই জার্মানির মিলনই হোক,সমাজতন্ত্রের সাবেকি পতনই হোক বা নোবেল পুরষ্কার থেকে উপসাগরীয় যুদ্ধ ও মৌলবাদের গুঢ় উত্থানই হোক।সবই কিন্তু নির্দ্দিষ্ট পরিকল্পনায় চাহিদা ও যোগানের সূত্র অনুসারে।এখন অনেকেই বলতেই পারেন যে,প্রবন্ধিত বিষয়ের সাথে বাজার অর্থনীতির কি সম্পর্ক?তাহলে উদাহরনের সাহায্যে উত্তরটি খোজা যাক।
ধরা যাক একটি মানুষের দৈনিক ইনকাম ১০০ টাকা এবং পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৫-জন।রোজগারের পর উনি সেই টাকা নিয়ে বাজার গেলেন ও চাইলেন সেই ৫-জনের জন্য কিছু নিয়ে যেতে।অথচ দেখলেন বাজারের সরেস জিনিসের দাম ওনার ক্রয়সীমার চেয়ে বেশি।এখানে ওনার রি-অ্যাকশন্ হওয়া উচিত এই অবস্থানের থেকে মুক্তি।এবার ওই ব্যক্তিই যদি কোনোদিন ৫০০ টাকা বাজারে নিয়ে যান - তিনি বুক ফুলিয়ে বাজার করবেন যা তার সমগোত্রীয় জায়গায় সেচ্ছাচার।ভাববেন না তার সেই ১০০ টাকা ইনকামের কথা বা দিন।এখানে একটি অবশ্যম্ভাবী প্রশ্ন জন্মায় - তার সেচ্ছাচারের কারণ কোথায়?এই জায়গায় নতুন একটি ফ্যাক্টর দেখা দেয় উত্তরণ বা অবনমন।তাহলে দেখা যাচ্ছে কিছু ফ্যাক্টর এলে বিষয়টির কেন্দ্রবিন্দু সেই একই অরবিট্ - স্বাধীনতা ও সেচ্ছাচার,যা একে অপরের পরিপূরক।এই কারণেই হয়তো বৃটিশ সাম্রাজ্যবাদের রেল-লাইন প্রতিষ্ঠা ও ইংরেজি শিক্ষার প্রসার সম্পর্কিত বাক-বিতন্ডা আজও রয়ে গেছে।
(এত অল্প পরিসরে এ তত্ত্ব বোঝানো এক মরুভূমিতে গোলাপ চাষের মতো।তাই এখানেই শেষ করছি)।তবে ইতিহাস দেখলে বোঝা যায় - যে কোনো বিপ্লব বাজার অর্থনীতির নিয়ন্ত্রণে বা যে কোনো প্রতিবিপ্লব বাজার অর্থনীতির ফল।এই কারণেই হয়তো গণখামারের পারসেপশন্ উপনীত হয়।আদিম মানুষের ইতিহাসে কিন্তু (আগুন আবিষ্কারের আগে) বিপ্লব বা প্রতিবিপ্লব নেই,কারণ বাজার অর্থনীতি বলে কিছু ছিল না।


(প্রতিটা স্পন্দনে কাচ গললে - আকাশ কেটে ফুলের সোহাগ।কবরেও উন্মুক্ত হোক অবাধ গোপনীয়তা।)

প্রথমেই বলেছি - কেউ তথ্যানুসন্ধান করলে,এখানে কিছুই পাবেন না।না গড়িয়ে সাদা থকথকে বা হলুদ রস।তবুও আমরা কিন্তু চুম্বকের চেয়ে গোপনীয়তায় বেশী আস্থা রাখি।
আসলে এই স্বাধীনতা বা সেচ্ছাচার একে অপরের পরিপূরক এ কারণেই - দুটি শব্দ পৃথিবীর ইতিহাসে সৃষ্টি করেছে সময়কে নিয়ে নানান্ প্রশ্ন।নিহিলিজম্ বা অ্যানার্কিজমের মতো তন্তু-ভার্স এদেরই অস্তিত্ব সন্ধানে - যা আজও ক্রমবহমান।
হয়তো একদিন এমন হবে - যেদিন পৃথিবীর প্রচলিত দর্শন ছেড়ে ফুল ও পাখির দ্বন্দ্বের মতো এরাই চিনিয়ে দেবে অজস্র ভিন্ন পৃথিবী।মনে রাখতে হবে এই সময়ের কাছে স্বীকৃত একমাত্র আমাদের ইউনিভার্স নয়,সময়ের অঙ্কে মাল্টিভার্স - যা প্রকৃতও পরিবর্তনশীল।তাই বিষয়গত হাইপোথেসিসগুলোকে এক করলে প্রচলিত যোগফল,বিয়োগফল,গুনফল,ভাগফলের থেকেও আরও বেশী কিছু পড়ে থাকে অনুভূতীসূচক - যা অন্ধকারে "রাম তেরি গঙ্গা ময়লীর" ভরাট স্তনের স্নানরতা মন্দাকিনীর চেয়েও অনেক বেশী সম্ভাবনাময়।।
অতএব চলুন না উল্লাস ও গোলাপি চুমুর পাশাপাশি আমরা একটু ভিন্নভাবে চিন্তা করি ও নিজেকে প্রকাশ করি।।

.....................................................................  

(প্রকাশিত 'এখন তরঙ্গ' অনলাইন পত্রিকায়,মার্চ সংখ্যায়।লেখাটির সম্পূর্ণ দায় লেখকের।সম্পাদক বা পত্রিকার কোনো দায় নেই।ব্যবহৃত শিরোনামে কোটেশনগুলির ভিতর - ১ম টি শ্রদ্ধেয় নবারুণ ভট্টাচার্যের,তা ভিন্ন কোনোটিই ধার করা নয়।কোনো প্রকার ধর্মাবলম্বী কে প্ররোচনায় লেখাটি নয়,কারণ লেখক মনে করেন - সমাজের দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যাধির প্রকাশযোগ্য রূপ হলো ধার্মিকতা।)

রাহুল গাঙ্গুলী
জন্ম তারিখ :১০ই আগস্ট
জন্ম সাল : ১৯৭৮
জন্মস্থান : দুর্গাপুর, পশ্চিম বঙ্গ
যোগাযোগ ঠিকানা : ২৮ নং শরত পল্লী,পোস্ট অফিস - বাঁশদ্রনী, কলকাতা-৭০০০৭০।
পেশা : সিভিল ইঞ্জিনিয়ার

প্রকাশিত গ্রন্থ : নিজের নেই।বিভিন্ন লিটিল ম‍্যাগাজিন
সম্পদনা : নেই
ইমেইল : rahul.ganguli29@rediffmail.com
মোবাইল : +৯১ ৯৭৪৮৯৭২৮৮৯

কিছু কথা : কবিতার দায় শুধু সময়কে দেখা বা তুলে ধরা নয়। দৄশ্যের সামনে দাঁড়িয়ে অবজেক্ট ও সাবজেক্ট রুপে নিজেকে প্রশ্ন করা এবং নিজের ভেতর তার উত্তর খোঁজা - পোস্ট উত্তর-আধুনিক কবিতায় এই প্রয়োগটাই বড্ড প্রয়োজনীয়। সেই অবস্থান থেকেই যাবতীয় পরীক্ষা।

*******

No comments:

Post a Comment