প্রকাশকাল : ৩১ মার্চ, ২০১৮
প্রধান সম্পাদক : জ্যোতির্ময় মুখার্জি
সহ-সম্পাদকগণ :
- বিজন পণ্ডিত
- তুলি রায়
- চন্দ্রাবলী ব্যানার্জি
সর্বসত্ব সংরক্ষিত
তরঙ্গ পরিবারের পক্ষ থেকে
শাল্যদানী
Founder & Chairman,
Taranga House
■ কবিতা (সাধারণ বিভাগ) :
----------------------------------------- প্রভাত চৌধুরী,
নাসের হোসেন, অতনু ভট্টাচার্য, নীলাব্জ চক্রবর্তী,
প্রবীর রায়, উমাপদ কর, অতনু বন্দ্যোপাধ্যায়,
■ অনুবাদ কবিতা : মলয় রায়চৌধুরী
■ সিরিজ কবিতা :
পাবলো শাহি, বিশ্বজিৎ লায়েক, সোনালী মিত্র
■ ছড়া : উপাসনা চক্রবর্তী
■ ছড়াক্কা : সতীশ বিশ্বাস, মানবেন্দ্র ব্যানার্জী
◆ পরীক্ষা-নিরীক্ষা মূলক গদ্য : রাহুল গাঙ্গুলী
◆ প্রবন্ধ : জয়িতা ভট্টাচার্য, পবিত্র চক্রবর্তী
◆ আত্মজীবনীমূলক গদ্য (ধারাবাহিক) :
প্রভাত চৌধুরী
◆ বেবীটক্ : অমিতাভ প্রহরাজ
◆ মুক্ত গদ্য : নীপবীথি ভৌমিক, জয়দীপ রায়, পদ্মাবতী রায় চৌধুরী, সোমনাথ ভাদুড়ী
◆ অণু গল্প :
শুভঙ্কর পাল, ডঃ মীনা মুখার্জী, রবীন বসু,
অভিষেক মিত্র, সুপ্রীতি বর্মন, মানসী গাঙ্গুলী,
সিলভিয়া ঘোষ, শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জী
◆ ছোট গল্প : অতনু গঙ্গোপাধ্যায়, রিয়া ভট্টাচার্য,
বিশ্বরূপ চক্রবর্তী, শুভংকর পাল, জুই দাশগুপ্ত,
মৈনাক চক্রবর্তী
◆ বড়ো গল্প :
অর্ঘ্য দত্ত বক্সী, শ্যামশ্রী রায় কর্মকার
◆ উপন্যাস (ধারাবাহিক) :
দেবশ্রী চক্রবর্তী, জ্যোতির্ময় রায়
◆ বই আলোচনা : পারমিতা চক্রবর্ত্তী
তরঙ্গ পরিবারের পক্ষ থেকে
শাল্যদানী
Founder & Chairman,
Taranga House
সূচীপত্র
■ কবিতা (সাধারণ বিভাগ) :
----------------------------------------- প্রভাত চৌধুরী,
নাসের হোসেন, অতনু ভট্টাচার্য, নীলাব্জ চক্রবর্তী,
প্রবীর রায়, উমাপদ কর, অতনু বন্দ্যোপাধ্যায়,
শৈবাল পাল, ভজন দত্ত, তৈমুর খান, নাসির ওয়াদেন, মুরারি সিং, মনোজ দে, জয়ীতা ব্যানার্জী গোস্বামী, আর্যতীর্থ, উজান উপাধ্যায়, সুদীপ গুপ্ত, দেবযানী বসু, বনবীথি পাত্র, পার্বতী রায়, তুলসীদাস ভট্টাচার্য, ডঃ মীনা মুখার্জী, জারা সোমা, শ্রেয়ণ, আরণ্যক, নীলিমা দেব, অহনা সরকার,
তথাগত নিস্তব্ধ, অসীম মালিক, দেবব্রত ঘোষ মলয়, দেবদূত, অর্ঘদীপ পানিগ্রাহী, শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জী, রুনা দত্ত, মোনামী মন্ডল, বিকাশ ভট্টাচার্য, শুভঙ্কর পাল,
পৃথা রায় চৌধুরী, পারমিতা ঘোষ, চৈতালি দাস,
বিকাশ দাশ (হাওড়া), বিকাশ দাস (মুম্বাই),
সম্পিতা সাহা, রাহুল প্রামানিক, দীপ মন্ডল,
অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায়, মানস সবুজ নিয়োগী,
দেবব্রত মাইতি, মৌসুমী ভৌমিক, মানসী গাঙ্গুলী, সোনালী মন্ডল আইচ, সবর্না চট্টোপাধ্যায়,
শর্মিষ্ঠা দত্ত, বন্ধু সুন্দর পাল, মধুমিতা ঘোষ,
অভিলাষ, সোহম হাটুয়া, পায়েল খাঁড়া, সুপ্রীতি বর্মন, অভিষেক মিত্র, সুদীপ্তা পাল, সৌরভ বর্ধন,
লিরিকা বৈরাগ্য, অনিন্দিতা চৌধুরী, সন্দীপ ভট্টাচার্য, পিয়ালী সাহা, দেবারতি চক্রবর্তী, সায়ন্তনী হোড়
■ কবিতা (কবিতার ল্যাব) :
অনুরূপা পালচৌধুরী, অসীম মালিক
■ গদ্য কবিতা :
সৌম্যজিৎ আচার্য, সুদীপ ব্যানার্জী, উজান উপাধ্যায়তথাগত নিস্তব্ধ, অসীম মালিক, দেবব্রত ঘোষ মলয়, দেবদূত, অর্ঘদীপ পানিগ্রাহী, শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জী, রুনা দত্ত, মোনামী মন্ডল, বিকাশ ভট্টাচার্য, শুভঙ্কর পাল,
পৃথা রায় চৌধুরী, পারমিতা ঘোষ, চৈতালি দাস,
বিকাশ দাশ (হাওড়া), বিকাশ দাস (মুম্বাই),
সম্পিতা সাহা, রাহুল প্রামানিক, দীপ মন্ডল,
অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায়, মানস সবুজ নিয়োগী,
দেবব্রত মাইতি, মৌসুমী ভৌমিক, মানসী গাঙ্গুলী, সোনালী মন্ডল আইচ, সবর্না চট্টোপাধ্যায়,
শর্মিষ্ঠা দত্ত, বন্ধু সুন্দর পাল, মধুমিতা ঘোষ,
অভিলাষ, সোহম হাটুয়া, পায়েল খাঁড়া, সুপ্রীতি বর্মন, অভিষেক মিত্র, সুদীপ্তা পাল, সৌরভ বর্ধন,
লিরিকা বৈরাগ্য, অনিন্দিতা চৌধুরী, সন্দীপ ভট্টাচার্য, পিয়ালী সাহা, দেবারতি চক্রবর্তী, সায়ন্তনী হোড়
■ কবিতা (কবিতার ল্যাব) :
অনুরূপা পালচৌধুরী, অসীম মালিক
■ গদ্য কবিতা :
■ অনুবাদ কবিতা : মলয় রায়চৌধুরী
■ সিরিজ কবিতা :
পাবলো শাহি, বিশ্বজিৎ লায়েক, সোনালী মিত্র
■ ছড়া : উপাসনা চক্রবর্তী
■ ছড়াক্কা : সতীশ বিশ্বাস, মানবেন্দ্র ব্যানার্জী
◆ পরীক্ষা-নিরীক্ষা মূলক গদ্য : রাহুল গাঙ্গুলী
◆ প্রবন্ধ : জয়িতা ভট্টাচার্য, পবিত্র চক্রবর্তী
◆ আত্মজীবনীমূলক গদ্য (ধারাবাহিক) :
প্রভাত চৌধুরী
◆ বেবীটক্ : অমিতাভ প্রহরাজ
◆ মুক্ত গদ্য : নীপবীথি ভৌমিক, জয়দীপ রায়, পদ্মাবতী রায় চৌধুরী, সোমনাথ ভাদুড়ী
◆ অণু গল্প :
শুভঙ্কর পাল, ডঃ মীনা মুখার্জী, রবীন বসু,
অভিষেক মিত্র, সুপ্রীতি বর্মন, মানসী গাঙ্গুলী,
সিলভিয়া ঘোষ, শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জী
◆ ছোট গল্প : অতনু গঙ্গোপাধ্যায়, রিয়া ভট্টাচার্য,
বিশ্বরূপ চক্রবর্তী, শুভংকর পাল, জুই দাশগুপ্ত,
মৈনাক চক্রবর্তী
◆ বড়ো গল্প :
অর্ঘ্য দত্ত বক্সী, শ্যামশ্রী রায় কর্মকার
◆ উপন্যাস (ধারাবাহিক) :
দেবশ্রী চক্রবর্তী, জ্যোতির্ময় রায়
◆ বই আলোচনা : পারমিতা চক্রবর্ত্তী
ধন্যবাদান্তে
সম্পাদক মন্ডলী,
‘এখন তরঙ্গ’
সাহিত্য বিভাগ, তরঙ্গ হাউস
সম্পাদকীয়
সাহিত্য বিভাগ, তরঙ্গ হাউস
সম্পাদকীয়
‘খর গ্রীষ্মের দুপুর।
হু হু করছে গগগনির মাঠ।
মনোরম আবহাওয়া দেখে
মামদো ভূত কবর থেকে উঠে এল মাঠে।’
(মণীন্দ্র গুপ্ত, কৃত্তিবাস-৬৫)
ঠিক জানিনা, উনি ভবিষ্যতবাণী করে গিয়েছিলেন কিনা, কিন্তু এটা নিশ্চিত জেনে গেছি যে, এই খর গ্রীষ্মের দুপুরে বাঙালি হঠাৎ ‘ধার্মিক’ হয়ে উঠেছে, মনোরম আবহাওয়া দেখে কবর থেকে উঠে এসেছে সাম্প্রদায়িক ‘মামদো’ ভূত। অতঃপর এটাও জানি, বাঙালি আবার বাঙালি হবে, ধর্ম নয়, সংস্কৃতি আর ভাষাই হবে তার মূল পরিচয়।
‘ফুল ফুটুক না ফুটুক, আজ বসন্ত’ বলার সাহস নেই আজ, শুধু বলব, জানি ফুল ফুটবে...জানি বসন্ত আসবে। এইভাবেই থাকবেন মনিন্দ্র গুপ্ত আমাদের মধ্যে, আমাদের কবিতা যাপনে। এই ভাবেই থেকে যাবেন প্রখ্যাত কার্টুনিস্ট চন্ডী লাহিড়ী, ঠিক যেভাবে আছেন সুভাষ মুখোপাধ্যায় আমাদের মাঝে, আমাদের সত্ত্বার গভীরে।
গুটিগুটি পায়ে ‘এখন তরঙ্গ’ হেঁটে এসেছে কিছুটা পথ, অবশ্যই আপনাদের হাতে হাত রেখে। আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা ছাড়া চলন বা গমন কোনটাই সম্ভবপর হতনা। যাইহোক, এই সুযোগে ভবিষ্যতে চলার পথের কিছু রূপরেখা আঁকা যেতেই পারে, যাতে আপনারাও আমাদের হাতটি আরও শক্ত করে ধরতে পারেন।
● ‘এখন তরঙ্গ’ আর ‘আঞ্চলিক উপভাষার কবিতা’ ছাপাবে না, ছাপাবে বাংলা ভাষায় লেখা কবিতা। সেটা হতে পারে যেকোনও অঞ্চলের কথ্য ভাষা। ‘এখন তরঙ্গে’র কাছে পুরোটাই বাংলা ভাষা, আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা নয়। সাধারণ ভাবে স্ট্যান্ডার্ড বাংলা বলতে যে ধারণা পোষণ করে বাংলা সাহিত্য জগত, সেখান থেকে ‘এখন তরঙ্গ’ সরে আসছে এটা স্বীকার করে নিয়ে যে, পূর্ববর্তী সংখ্যায় আঞ্চলিক উপভাষার কবিতা সংকলন ছাপানোটা ভুল ছিল। বিশেষ করে ‘আঞ্চলিক উপভাষা’ এই ট্যাগটা ব্যবহার করা।
● পূর্ববর্তী সংখ্যায় বিশেষ ভাবে বিজ্ঞাপন দিয়েও পরীক্ষা-নিরীক্ষা মূলক গদ্য আমরা বিশেষ কিছু পাইনি। সংশয় হয়, গদ্যের উপর কি কেউ আর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেননা? সংশয়টা সংশয় রেখেই, পরবর্তী সংখ্যা থেকে গদ্যের উপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা মূলক লেখা পাব এই আশায় রইলাম।
● তবে এটা ঠিক, এক্সপেরিমেন্টাল লেখার যে ঝোঁক কিছুদিন আগেও লক্ষ্য করা গিয়েছিল সেটা কিছুটা হলেও কমেছে, তার বড়ো উদাহরণ কবিতার ল্যাবে কবিতার আকাল। অবশ্য এক্সপেরিমেন্টাল লেখা বলতে অনেকেই মাধুর্যহীনতা মনে করেন, ব্যপারটা কিন্তু তা নয়। যাইহোক, আশা রাখি, কলম আবার চেনা ছকের বাইরে পা রাখার সাহস দেখাবে।
● কবিতা আসছে ভুড়ি ভুড়ি, গদ্য খুঁটে খেতে হয়, কেন? ঠিক জানিনা। কবিতা কি এখন বেশি লেখা হয়? হয়তো হয়, ক্ষতি নেই, ভালো জিনিস। মানুষ তো অন্তত কবিতায় বাঁচছে। তবে পরবর্তী সংখ্যা থেকে কবিতার সংখ্যা যাতে একটু কম করা যায় সেদিকে একটু নজর রাখা হবে।
যাইহোক, আপনারা এবারের সংখ্যা পড়ুন, আশাকরি ভালো লাগবে, আর আশা রাখি, এইভাবেই আপনাদের স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা পেতে থাকব আমরা।