এখন তরঙ্গ তে লেখা পাঠান প্রতিমাসের ৫ থেকে ২০ তারিখ অবধি

রাহুল গাঙ্গুলী



কবিতা (কবিতার ল‍্যাব)




১টি মধ্যবর্তী বাওয়াল
                   - ও তোমাদের জন্য কিছু কথা


দুপুর ১-৪৪

এই মুহূর্তে ১টা চেয়ারে বসে।ভাবছি সম্রাট শাহজাহান হলে বেশ হয়।হুহুম্ না হুহুম না।সুর করে বেপরোয়া অটোগুলো ফ্লেক্সি হচ্ছে।এ একেবারে নিখাদ ফ্লেক্সিবল্ সমুদ্রপাত।গাওয়াই যায় : সমুন্দর মে নাহাকে, অউর ভি : নমকিন হো গ্যায়ী হো।এইসব শুকনো পেটের বিলাপ্ ~ সব নকুলবিদ্যা বুঝলা হে।এখানে কোনো ধরতক্তা মার পেরেক নেই।নেই : শুরু বা শেষ করার মতো তলঠাপের চাপ।অতএব, নাঙ্গাবাবা পার করেগা মার্কা খোল-কত্তাল নিয়ে ভিগিনানা ভিগিনানা গুহাপ্রবেশ।হ্যাঁ জন্ম নেওয়াটা জন্ম দেবার চেয়ে কঠিন কাজ, কারন ওটাই প্রয়োজনীয়।হোক কত্তা মাতাল লম্পট ভোগী কামুক : অমন জরে জারক হবোই হবো।সো : কাম সেক্সি কাম ~ কামশট ~ শর্টকাট ~ শাটলকক্ ~ শার্টবিট : চাড্ডি জাঙিয়া / বেলুচিস্তান।চুলোয় যাক দেশ বা বিশ্ব-বাজার মুংফলের আদি খেউড়কথা।কেবল মাঝরাতটা আড়াআড়ি কেটে তারাগুলোকে হজম করতে পারলেই হলো।তা সে যেরকমটাই হোক : জাহাজের খালাসী বা আদার ব্যাপারী ~ আদ্যন্তে হ্যাঁ হুজুর জো হুজুরের বাত্তিগুল করা কথা।মুরগি ডিম পাড়ছে।হাক্কা চাউয়ের প্লেট থেকে ছানা মুরগি গুড়গুড়ি করছে।ধেনো মুরগি ডানা মেলে স্যাটেলাইট সাজাচ্ছে।বুনো মুরগি শরীরের পরীক্ষা করে বলে দিতে পারছে ওপেন থেরিয়ামের প্লেটলেট্ জামার ঘনত্ব।ঠিক যেমন ঘন্টাখানেক বাওয়ালীর বকমবকম্ পর ৩ ঠ্যাঙা মুরগী কোঁত পেড়ে বলছে "আব্বে এ হালকাট্ ~ থোড়া জিন্দেগী তো জীই লেও"।



সন্ধে ৬-২৮

এই মুহূর্তে জ্যাবজ্যাবে ঘামের প্রাধান্য শবদাহ পেরিয়ে ১প্লেট হাক্কা চাউয়ের দোরগোড়ায় প্রবেশ।
ডবল্ আন্ডা।চিকেন।নুডলস্।তাদের বিস্ফোরক পাখনা।এখানে চিকেনটুকরোগুলো লাল-লাল।লাললাল রোশনাই ~ লালটুকি ~ টুকটুক ~ টুকিইই।ঝান্ডা উড়ছে মেহগিনি পতাকার বনিয়াদ।আর তার সাথে আমাদের সাপ ~ শাপমোচন খেলা।উল্লাসে ফেটে পড়া লাইটহাউস : স্টিকারভর্তি জোয়ার এনে দেয়।বিষ্ণুপ্রিয়া : নাভি ~ নাভির আকার ~ ছায়ার চেয়েও বড়ো শাঁখ।জানি : এইসব অন্ত্যজ গুরুচণ্ডালী হল্কা কথায় চিকচিকেন নিতান্তই একপেশে।তবুও বিশ্বাস করো পরীক্ষার খাতায় স্রেফ শামুক-ই আঁকতে পেরেছিলাম।জটিল ইন্টারসেকশন ~ জড়াজড়ি করা ফরসেক্ ~ রম্বস পায়ের আত্মরতি-ঘুঙুর।আচ্ছা এসব নিয়ে কোনো কবিতা কবিতা কি লেখা যায় না?নাকি সেটা এজলাসের নিয়মবিরুদ্ধ সমীকরণের অনাবশ্যক ইলাস্ট্রেশন্।তবুও ধরেন কেনে লেখাই হলো তাধিনধিনা তাধিনধিনা মার্কা ছি ছি এত্তা জঞ্জাল : লেখাটি কতোটা শব্দভেদী অমোঘ ~ কিছু সংশয় থাকবেই থাকবে।এমনও তো হতে পারে : লেখা ঘামছে ~ ইল্লে পো : কবিতার ঘাম ~ মেহেরীন ঘামচামড়ার দেশী ভিনটেজ ধেনোগন্ধ ~ আকরম্ বকরম্ বম্বে বো ~ ফাটিচার সমাংশের জুভেনাইল পরিচিতি ~ বাগেরা বাগেরা।আসলে হাভস্ কি মাফিক্ সবই ঠনঠনিয়া মাফিয়াগিরি দেখানোর শীতকালীন লোভ।কবি আসেন : লেখেন : টুকরো টুকরো কবিতার ভরবেগে কাচের বোতল ফেটে যায়।কবি আসেন : ভাবেন : মগজটা বনবনিয়ে গাঢ় পেট ছাপিয়ে উপচে অ্যাড্রিনাল পাতন।অতএব হাহুতাশ প্রজাপতির ৯ম সিম্ফনি ~ মেঘভর্তি বেহালার বেহুলা-বেহুলা থকথকে কোরাস্


রাত ১০-২২

আহা।কি মুহূর্ত ~ জানু মেরি জান্।মেরিগোল্ড ~ হো - গোল্ডেন টিকচা টিকচা দুপুর।যখন জানতে / মানতে পারি ~ পামপম্ কমলা ফল্লী।হ্যাঁ, তেলেগুতে ফল = ফল্লী।এমনকি জীও পাগলামো ~ হাইওয়ে মাইলেজ্ ~ হাউমাউখাঁউ ~ কোনো ১ কোমাকুম বরবটি জানলার {তমসো বউ জ্যোতির্গময়ওো}
অবশ্যই আমার শরীরটা ১টি দেশ।সীমান্ত আক্রমণে আমিও দেখাতি ঝুনঝুনিয়া নবোত্তম পানুগ্রাফ।কেলাবে আবার বলবে : কিসকি খাতে মে ডালু ~ মেরে জোহফিনিয়া।তোমাদের আদিম লিঙ্গ : কৌতুহলী নয় ~ বেশ তো গামাগামা টটেলিরিয়ান্ বাঘছাল ঢাকা ৩৬-২৪-৩৬।হরিপ্রসবে মটরদানা ভাসে ~ মরদাঙ্গি চুনচুনিয়া চুনকুচুনকু চু চুঁচিকথার হামবড়াই।আর ০ থেকে ১০০ বললে দাদাগিরি গ-গুগলী।অতএব, ধরি মাছ ~ মাঙ্কু পানি : মাল-মাঞ্জা বকমবকম্ ~ উপড়ে ফেলছো ল্যাম্পপোস্ট। প্রিয় পাঠক্ এখনো কমকমাদি কমোডের অ্যাডভেঞ্চারে।ধ্যুর বাল [ কাটা চুল ট্রিমিং] ~ কুমকুমে মুক্তি পাচ্ছে মাম্মার পিন্ডি।মিঠুন কাটে জুলপি খুলছে লং মার্চ।শুয়োর ~ সেক্সি ~ মোটা গাঁড় ~ ভরাডুবি : এঃহে হিপনোটাইট সাহিত্য মারাতে মারাতে বর্ষাবরনের খিমচু-খনি।
দেখেচো ~ বলেছিলাম : আল্টিমেটলি তোমার উলঙ্গ গরুর মাংসে : খেলাপ্পাস্ মহতেরমার সিডিউস্।পর্ণফিল্প বানাই ~ সূর্য : কুন্তি : গালাগাল্লম্ চিনির রোগ।সুতরাং ঢাইঢাচিনা পমেরুপমা স্বর্গ-মর্ত্য-বেশ্যালয়।সবকিছু শুষে নেওয়ার পর : বীর্যপাতের সময় থাকে না।কাগজের পিস্তল ~ ফায়ারিং স্কোয়াডের অভিনয়।মিছিল : চলছে চলবে ~ আগুয়ান গ্যালিলিওর হাতমৈথুনের সিলেবাস



শব্দরূপ : রাহুল


No comments:

Post a Comment