এখন তরঙ্গ তে লেখা পাঠান প্রতিমাসের ৫ থেকে ২০ তারিখ অবধি

বিশ্বজিৎ বৈদ্য



কবিতা (সাধারণ কবিতা)



এক টুকরো ভাবনা

লাঞ্ছনা,গঞ্জনা,দুঃখ শান্তমনে সহ্য করে-
জীবন এগিয়ে চলেছে মোহনার দিকে।
ভালোলাগা আর ভালবাসার মাঝে,
একপশলা সুখ বয়ে জীবন চলছিল বেশ।
কোথা থেকে কি হয়ে গিয়ে-
ভালোলাগাকে দিতে হল বিসর্জন।
সেই মধুরতা আজ তিক্ততায় পরিণত হয়ে-
জীবনকে করে তুলেছে বিষাদময়।
মৃদুভাষিনী চঞ্চলা বালিকার টানে,
হৃদয় হয়েছে অস্থির।
স্থির চোখদুটোতে চোখ রেখে-
চোখ গেছে ভিজে।
তার হাসির বাহার ফিরিয়ে এনেছিল,
প্রাণের সজীবতা।
কচি গোলাপের মতো পরশ দিয়ে,
সে অবসন্ন মনকে করে তুলেতো শান্ত।
স্মৃতিগুলো তোমায় জড়িয়ে ধরেছে আষ্টেপিষ্টে,
তবুও তুমি তাকে অস্বীকার করবে?
তোমাকে একদিন স্বীকার করতেই হবে,
আর সেদিন আমি বলব-
ভুল তুমি করোনি,ভুল করেছি আমি।





তুমি মানেই

তুমি মানেই আলতো পরশ, আলতো করে হাসি।
তুমি মানেই দখিন হাওয়া, সুরে মাতাল বাঁশি।।
তুমি মানেই কাজল চোখে, কাতর তোমার দৃষ্টি।
তুমি মানেই রাগলে তোমায়, লাগে ভারী মিষ্টি।।
তুমি মানেই আতর ওগো, উদাস করাও মোরে।
তুমি মানেই পাখীর কূজন, জাগাও মোরে ভোরে।।
তুমি মানেই পূর্নিমারই, নীল আকশের চাঁদ।
তুমি মানেই প্রেমের কলি, কখনোই নয় বাদ।।
তুমি মানেই ভোরের স্বপন, হঠাৎ দেখতে পাওয়া।
তুমি মানেই ভালোবাসা, শুধুই তোমায় চাওয়া।।
তুমি মানেই হৃদয় আমার, তুমি নয়ন মনি।
তুমি মানেই “চাঁদের পাহাড়”, তুমিই “হীরের খনি”।।


বিশ্বজিৎ বৈদ্য
গ্রাম+ডাকঘর-রাইন,থানা-কোলাঘা্ট,‌
জেলা-পূর্ব মেদিনীপূর,ডাকসূচক-৭২১১৩০
মোঃ7872177771

কবি পরিচিতি
কবি পূর্ব-মেদিনীপুর জেলার অন্তর্গত রূপনারায়ন নদ নিকটস্থ রাইন গ্রামে
১৯৯০ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহন করেন।পিতা গোপাল বৈদ্য,মাতা রেনুকা
বৈদ্য। কবি গোপালনগর কে.কে.ইনস্টিটিউশন থেকে মাধ্যমিক, বৈষ্ণবচক্
মহেষচন্দ্র উচ্চবিদ্যালয় থেকে উচ্চমাধ্যমিক, তাম্রলিপ্ত মহাবিদ্যালয় থেকে
ভূগোলে অনার্স গ্র্যাজুয়েট এবং ছত্রপতি শাহুজী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগোলে
এম এস সি  পাশ করেছেন।কবির মুঠোফোন নম্বর ৭৮৭২১৭৭৭৭১.

No comments:

Post a Comment