এখন তরঙ্গ তে লেখা পাঠান প্রতিমাসের ৫ থেকে ২০ তারিখ অবধি

পবিত্র চক্রবর্তী


বিজ্ঞান ও দর্শনের আলোয়
প্রেম ও জীবন




কিছু কথা লিখতে বসলেই, আমার জীবনযাত্রার নানা বাধার মতোই আমার সঙ্গী কলমটিও  আজকাল যায় থেমে ; বুঝতে পারি না কোথা থেকে এর শুরু করব আর এর শেষই বা হবে কোথায় ! এতটুকু বুঝি আমাকে লিখতে গেলে বিগত দিনের হলদেটে পাতাগুলো উন্মোচিত করতেই হবে । তবে এটা ভেবে না বসাই ভাল , জীর্ণ কথাগুলোকে কবর থেকে তুলে নিয়ে আসব । কিন্তু কোথা প্রসঙ্গে যদি চলেই আসে তাই প্রারম্ভিক ভাবে যাত্রারম্ভে গৌরচন্দ্রিকা সেরে নিলাম ।
আমাদের অনেক সময় অভিযোগ থাকে যে আমি আমার “মহানত্বকে” প্রকাশ করি ; বাস্তবিকভাবে চিন্তা করে দেখেছি আমার মহানত্ব বা সোজা কোথায় জাহির করাটায় কোন ক্ষতি নেই কাররই । আমিই “ঈশ্বর” , আমিই আবার “মান-হুঁশ” । আমি ব্যাক্তিগত ভাবে বিশ্বাস করি আমার ঈশ্বরত্বকে । বিশেষত , ঈশ্বর বলতে আমি এর মানে কখন খুজে পাই আবার কোন সুদূরে হারিয়ে যাই, আমার ঈশ্বরত্ব তথা মহানত্বকে খোঁজার তাগিদে । অলক্ষ্যে দেখি – ‘ আমিই , তুমিই ’ , সেই “ঈশ্বর” বা GOD GOD শব্দটা বিন্যাস করলে দেখা যায় যে , GOD stands for Generator , Operator and Destroyer . The present moment has generated, the present moment is operating, and the present moment destroyed the “Past”. So, I’m GOD and GOD is in me.

সাধারণত কোথা বলের সম্য আমি, “আমি” বা “আমার” শব্দটা খুবই ব্যবহার করি । মূলত, “আমি ( I ) কি” বা “আমি কে ?”( WHO AM I ) – এ সকলের উত্তর খোঁজার নিরন্তর  প্রচেষ্টা করেছি মাত্র । উত্তর আজ পাই নি । তবে এটা স্বীকার্য যে , If , I consider I’m just the body , it’s not possible , because, the body has its limitations . If I think I’m just the mind, that’s also not possible, because the mind is another layer, and has its limitations. Now, if I know that I’m SILENCE, or that I’m SPACE, then it’s possible, for GOD is also SPACE. SPACE is GOD (I already define the word GOD). যা লিখলাম, তা আমার উষ্ণমস্তিষ্ক প্রসূত  নয় , ঠাণ্ডা মাথায় আমার যৌক্তিকতার মৌলিক দৃষ্টির প্রকাশ করেছি মাত্র । আমার যুক্তি সঙ্গে তোমার যুক্তির মিল নাও থাকতে পারে । বা , আমার মহানত্ব , ঈশ্বরত্ব শুধুই আমার নয় , সকলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হতেও পারে ।
অন্যদিক দিক দিয়ে আমাদের জীবনধারাকে বিচার করলে খুঁজে পাই “ ঈশ্বরকণা ”র মত আবিষ্কৃত ফিজিক্সকে আমাদের মধ্যে । living from the depth of life , not getting stressed in any situation or circumstance , being able to influence circumstances and enlightment . Enlightment is not an achievement because our very nature is enlightment! Rather, getting rid of ignorance is an achievement – getting rid of all stress and tensions. As an example, you consider the skin of an orange as being human, the inside pulp as being Devine and the packaging in which it comes, as being stress, tension or ego .
                                       Animals are blissful. They have no problems. The Devine has no problems either! It’s in the human, in between, who has all the problems – sometimes this or that. This is the nature of the human mind… একটু গভীর ভাবে খেয়াল করলে আমরা দেখি, দশটা ভালো আর একটা ছোট্ট মন্দ যদি আমাদের গতিপথে করে থাকি, মজার বিষয় সব ভুলে গিয়ে ওই একটিমাত্র মন্দ হাজার ভালর মাঝেও উজ্জ্বল হয়ে থাকে ।
                            আমাদের EGO  বা আত্ম-অহং (নেতিবাচক অর্থে ) আর ANGER বা ক্রোধ কি ? এক বিসেস জায়গায় পড়েছিলাম , Anger is meaningless because it is always about something that has already happened , mean past . সত্যই রাগ হল অতীত , যেমন , একজন ব্যাক্তি কাঁচের গ্লাস ভেঙে ফেলল, আমরা মাথা গরম করে , রেগে বলে ফেলি, “ কি ! দেখে কাজ করতে পার না ...কিন্তু ভাবি না যা ঘটার তা ঘটে গেছে , সুতরাং, এটা শেষ, এখন রাগ সম্পূর্ণ অর্থহীন ।

“ শ্রীমদ্ভাগবতগীতা ” –র দু’টি শ্লোক আলচনা প্রসঙ্গে আমি উল্লেখ করব । কারণ এই শ্লোক দ্বয়’কে কথাক্রমানুসারে যুক্তিযুক্ত বলে মনে করি । “ গীতা “-তে কৃষ্ণ অর্জুন’কে বলছেন –
“ যতঃ প্রবৃত্তিভূর্তানাং যেন সর্বমিদং ততম ।
স্বকর্মণা তমভ্যচ্য সিদ্ধিং বিন্দতি মানবঃ ।।”
  • অর্থাৎ , বরফ যেমন জলের মধ্যে পরিব্যপ্ত , তেমনই সমস্ত জগত সচ্চিদানন্দ ( সৎ+ চিদ+ আনন্দ= প্রেম) পরমাত্মাতেও ( GOD = As I told ) পরিব্যপ্ত আছে । অর্থাৎ , জগত সত্য প্রেমের দ্বারা সমাদৃত ও আচ্ছন্ন ।
                                              প্রেমের ( ভালবাসা নয় ) প্রসঙ্গে “ গীতা”-য় আছে –
“ শ্রেয়ান স্বধর্ম বিগুণঃ পরধর্মাৎ স্বনুস্থিতাৎ ।
স্বভাবনিয়াৎ কর্ম কুর্বন্নাপ্নোতি কিল্বিষম ।”
অনেক সময় অন্যের ‘ মহান ’ করার লক্ষণকে আমরা চোখ খুলে খোঁজার চেষ্টা করি , সমালোচিতও হই ; একটাই কথা এ ক্ষেত্রে বলা যেতে পারে , স্বভাব নির্দিষ্ট স্বধর্মরূপ কাজে মানুষের ‘ পাপ ’ হয় নাভাবতে পারো , এতে প্রেমের কী সম্পর্ক রহিত আছে আর মহানত্ব নিজগুণে উদ্ভাসিত হবে , স্ব-মুখে জাহির করার প্রয়োজনীয়তা কী ? সঠিক চিন্তা । তবে পূর্বে বরনিত অংশগুলিকে একের পর এক যোগসূত্রে বাঁধলে আমার এই অনুচ্ছেদের কিছুটা অনুধাবন করা যেতে পারে । রবীন্দ্রনাথের একটি গানের অংশ এই আত্ম-বিশ্লেষণের জন্য প্রণিধানযোগ্য –
“ যদি তোর ডাক শুনে কেই না আসে
তবে একলা চলো রে ।”

আপাতত প্রেমকে খুবই সন্তর্পণে ভালবাসা থেকে পৃথক করেছি । “ প্রেম ” অতি পবিত্র ও দুষ্কর । “ বৈষ্ণব পদাবলী ”-র বৈষ্ণব শাস্ত্রকারেরা প্রেমের যে বর্ণনা দিয়েছেন তা অতি তাৎপর্যবাহী ও গুরুত্বপূর্ণ ; যা আমি একান্তভাবে বিশ্বাস করি । “ ভালবাসা ” বরং অতি সহজ প্রেমের তুলনায় । এর কিঞ্চিত বিশ্লেষণ পরে করা হবে ।
                                    দীর্ঘ বছর ছাত্র ছাত্রী তথা নানা কাজ করার দৌলতে
বিভিন্ন পরিবেশ-মানুষের আত্মার সংস্পর্শে এসে একটা জিনিষ বারংবার উপলব্ধি করি –
ন-দশ মাস গর্ভে ধারণ করার পর মা তার শিশুটিকে পৃথিবীর আলোর সাথে পরিচয় ঘটায় । মাতৃ-জঠরের নির্নিমেষ আঁধার থেকে প্রথম সূর্যালোক যখন সেই ছোট্ট শিশুটির নিষ্পাপ দেহে স্পর্শ দেয় , তখন সেই শিশুটি তার মুঠো করা করপল্লবের মথ্যে প্রথম আলোর বদলে পৃথিবীর সমগ্র সুখকে আহরণ করতে চায় অবচেতন ভাবে । যেন বলতে চায় –
“ এ আমার পৃথিবী , আমার জগত
সুখ এস হে আমার হৃদ মাঝে ।”
শৈশব থেকে সে যখন মাতৃ-জঠর ঠেকে নির্গত রক্তের লালিমা বিধৌত করে ধীরে ধীরে অভিজ্ঞতার  ঞ্জানবোধি হয়ে বার্ধক্যের দিকে এগিয়ে চলে । তখন শৈশবের মুঠো করা কর অলক্ষ্যে কখন খুলে যায় তার হয়ত খেয়ালই থাকে না । বৃদ্ধ পাড়ি দেয় কোন এক “ ঈশ্বরকণা ”র খোঁজে । যাকে আমি বলি প্রত্যাগমন । এক সময় চ্যালেঞ্জ সে জানিয়েছিল – হে ধরিত্রী তোমার সকল “ সুখ ” থাকবে হাতের মুঠোয় ! কিন্তু হায় , মুঠি আজ খলা, শিথিল । উন্মুক্ত দ্বারের মত কথায় যেন এসেও চলে গেছে “ সুখ ” পাখি । সুখ এসেছিল, আবার মনের অবচেতনেই আঙুলের ফাঁক দিয়ে গলেও গেছে ।
                     বস্তুত , “ সুখ ” নামক বস্তুটি আসে সকলের কাছে ধরা দিতে কিন্তু , মজার বিষয় হল , আমরা তা অনুমান বা অনুধাবন করতে না পেরে “ সুখী হলাম না ” বলে অনুশোচনা জীবনভর করে যাই ।
                      রামায়নের একটি ইংরাজি অনুবাদের এক জায়গায় পড়েছিলাম – Once Sri Hanuman told Sri Rama ( As per Hindu Mythology), “ When I think I’m an individual – when I’m in the ‘ BODY CONSCIOUSNESS ’, I’m a part of YOU ( RAMA )…. And I’m in the ‘ BEING CONCIOUSNESS ’ – when I’m my SELF – then I’m YOU . There is no difference between YOU and ME”.

লক্ষ্যনীয় , “ তুমি-আমি ”, “ সত্য-মিথ্যা ”, “ হ্যা-না ” ছাড়া জগতের অস্ত্বিতই নেই । আমাদের ছড়ানো ছিটানো মনোভাবকে কিঞ্চিৎ উপলব্ধি করেই বিশ্লেষিত করলাম । আসলে , “ বাস্তব ” বা Practical হওয়ার কোথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি ; চিন্তা করলাম “ অবাস্তব ” বা Impractical – এর সংগাটাই বা কী ? আমরা জানি অঙ্কে step jump করলে নম্বর কাটা যায় । ঠিক তেমনই , আমাদের মনের মধ্যে তিনটি স্তর আছে – “ বাস্তববাদ ”( practical stage ), “ অধিবাস্তববাদ ” ( Surrealistic  Stage ) এবং “ অবাস্তববাদ ” ( Impractical Stage ); ঠিক যেন ট্রেনের একটি বগির সঙ্গে আর একটি যুক্ত । একটি বাদ দিয়ে অন্যটিতে চলে গেলে যেমন অঙ্কের step jump-এর মত ভুল হয়ে যায় , ঠিক তেমনই মনের স্তরগুলিকে সম্মান না জানিয়ে যদি লাফ দিয়ে ফেলি তাহলে জীবনের খাতায় হয়ে যায় গরমিল । তাই যুক্তিগত ভাবে অবাস্তবকেও হেয় করা কাম্য না । গভীরভাবে অনুধাবন করলে দেখা যায় অবাস্তবের সাথে বাস্তবও যুক্ত আছে ।  উদাহরণ হিসেবে , একটি বাইক যেমন চলে  পেট্রলে ( শুধু কি পেট্রল ?) সঙ্গে থাকে EMOTION  নামক MOBIL ( For mobilize the vehicle )এখন সুত্রগুলি যদি মালার মত গাঁথা যায় তাহলে দেখব, পেট্রল ( Practical )+মোবিল ( Emotion )= IMPRACTICAL…. Without Impractical you or we can’t able to reach your or our Practical stage as well as field. বিজ্ঞানের সূত্রপাত হয়েছিল কল্পবিজ্ঞান থেকেই , অর্থাৎ , IMPRACTICAL  থেকেই উল্টোপূরাণের জয়যাত্রা ।

আমরা অনেক সময় আত্মসম্মানে আঘাত খাই নানা কারনে । কখন কষ্ট পাই ভুল বার্তা থেকে মনের অন্দর মহলে আত্মবোধে লাগে সংঘাত । ফলে , আমাদের হয় ব্যবহারিক রূপান্তর । অধিকাংশ মস্তিষ্কসম্পন্ন মানুষই এটা করে থাকেন । ব্যাখ্যা করলে দেখা যায় , এরকম হওয়ার পিছনে “ মানুষ X ” যত না কাজ করে তার থেকেও বেশী কাজ করে “ X ”-মানুষটির Subconscious mind – এর NEGETIVITY+EGO ফলে , যদি “ X ” মানুস্টি তার কাছে Satisfy না হয়ে থাকে আর তার থেকে যদি সেই কাজের ব্যাপারে সামান্যতম কোথা বলা হয় তখন “ X ”-এর Unsatisfied মনোভাব নাড়া দেয় “ X ”-এর  Subconscious –কেআর মজার ঘটনা ঘটে তখনই , অবচেতন মনের মনের আস্তিন থেকে বেড়িয়ে পরে UNSATISFECTION জনিত মনের অধিবাস্তব জগতের NEGETIVITY  আর EGOISM ;  ফলে UNSATISFECTION+ NEGETIVITY+EGO =  ANGER . আর তার প্রতিফলন ঘটে বিভিন্ন ভাবে তথা রূপে ।
২০১১ সালের ৬ মার্চ , দুপুরটা আজ ভুলি নি । আমরা অনাবশ্যক বলে যা বা যাদের উড়ি্যে দিয়ে থাকি , ঠিক তেমনই এক ডাকাবুকো লোকের সাথে বসে ছিলাম ( এখানে নাম বা স্থানের নাম উল্লেখ করলাম না ) । টেনশনে ছিলাম , সামলাতে পারব কি না ! তবে , ওই দিন এক চরম শিক্ষা বা উপলব্ধি পেয়েছিলাম । শিখলাম , “ সমালোচনা ” শব্দটা কী আর তা কীভাবেই বা আমাদের সঙ্গে যুক্ত । বুঝলাম , নিজের সমালোচনা নিজেরই আগে করা দরকার । আমরা অন্যের মেরুদন্ড দেখি, নিজেরটা কী একবারও দেখতে পাই ! চেষ্টাও করি না । অন্যায় সমালোচনা প্রশংসারই ছদ্মরূপ । এর দ্বারা বোঝা যায় তুমি বা আমি অন্যের মনে ঈর্ষা সৃষ্টি করছ বা করছি । আমি মনে করি অনুপযুক্ত ও অকৃতী লোকের সমালোচনা করে সেই সময়ের অপব্যবহার করে না । আর একটা কোথা , নিরপেক্ষ , সদিচ্ছা – প্রণোদিত সমালচনাকে স্বাগত করাটাই শ্রেয় ।

আমি চতুর্থ পরিছেদে বলেছিলাম সুযোগ হলে ভালবাসা কী তা আমি জানি না ! তবে ভালোবাসাকে অস্বীকার কোনমতেই করতে পারি না । এও লিখেছিলাম প্রেম সম্পর্কে কিছু লিখব বা বলব না , সত্যই কী বলা বা লেখা যেতে পারে প্রেম কী !! হয়ত আমার বিচক্ষণতার অভাব রয়েছে এ বিষয়ে । তবুও , লেখা শেষ করার আগের মুহূর্তে মনে হল একটু কিছু না লিখলেই নয় । “ প্রেম ” অনন্ত ঐশ্বর্যের অধিকারী হয়েও আমাদের জীবনে সুখ-দুঃখের পরপারে নির্বাসন করে দেন নিনামটা মনে পড়ছে না , কোন এক ইংরেজ কবি বলেছিলেন – “ Too far from the sphere of our sorrow ”প্রেম সব কিছুকেই ভুলিয়ে দেয় , যে প্রেমে ভেদবুদ্ধি থাকে না , যা নিজেকে সম্পূর্ণ ভাবে ভুলিয়ে দিয়ে চরিতার্থতা লাভ করে , সেটা হল “ ভক্তি ”-“ উৎসর্গ ”।
                                                      প্রেমের অপর নাম নিঃস্বার্থ ভক্তি । আশ্চর্যের কথা হল , রক্তমাংসের সংস্রবহীন যে প্রেম , তার দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে বিরল । দেহের তৃপ্তির সম্বন্ধ যেখানে আছে , সেখানে প্রেম হয় না , প্রেম সমুদ্রগামী নদীর ন্যায় । উৎপত্তি থেকে মোহনায় আসা পর্যন্ত পরিবর্তিত হতে থাকে গতিপথ , তটভূমি, খাত । কিন্তু যখন সেই স্রোতস্বিনী অসীম সাগরের সাথে মিলিত হয় ঠিক সেই সন্ধিক্ষণে ভুলে যায় তার ফেলে আসা অতীতকে , সামনে শুধুই দুর্ভেদ্য প্রহেলিকার মত অনন্তের প্রতীকরূপ “ মহাসমুদ্র ”।
কলমকে আপাতত ভাবে থামানোর আগে বলি , আমরা ভালোবাসা রূপ সীমার মধ্য দিয়ে প্রচেষ্টা করি প্রেম রূপ অসীমে মিলিত হওয়ারকবি ও অপরাধ মনোবিদ মি. সালজ বার্গারের  কয়েকটি কথার বঙ্গানুবাদ দিয়ে শেষ করলাম –
“ পথের দিশারী করুণা ঘণ
আলোকচ্ছটা হে আমার –
নিজ পদ নির্ভর রেখ মোরে ।
বহুদূরে আছে যা , দূরেই থাক তা ,
এক পদ দূরের দৃশ্য যথেষ্ট
আমার কাছে...।।”


সহায়ক গ্রন্থাবলী যা আমাকে বুঝতে,ভাবতে ও প্রবন্ধটি লিখতে সাহায্য করেছে
শ্রীমদ্ভাগবতগীতা , কোরান , বাইবেল , রামায়ান
Vaidantik Darshana by Sankaracharya
Spirit of Enquiry
Code Name of God, The Spiritual Odyssey of a Man of science
Sigmund Frayed (Criminology)

পবিত্র চক্রবর্তী


ঠিকানাঃ-
প্রাবন্ধিক - পবিত্র চক্রবর্তী                         
এস-৩৪, শ্রমিক মঙ্গল কো- অপ., সেক্টর- ২এ, বিধান নগর
দুর্গাপুর – ৭১৩২১২, জেলা- বর্ধমান, পশ্চিমবঙ্গ, ভারতবর্ষ
দূরভাষ - +৯১ ৮৯৭২৬৬০৮০৫

Address:
Pobitra Chakraborty
S-34, Sromik Mongal co-opp.
Sector-2A, Bidhan Nagar
Dist.: Burdwan, West-Bengal
India, Ph: +91 8972660805


No comments:

Post a Comment