কবিতা
ভালো থাকার গল্প
মর্মে মর্মে গাঁথা শোক গিলে
বড় হচ্ছি একটু একটু করে।
নিরীহ মেঘেরা ভালো থাকার গল্প শোনায়।
মধ্যরাতে চাঁদ পাশ ফিরে শোয়,
অন্ধকার গুমড়ে মরে আমার উঠোনে।
মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ তরোয়াল নিয়ে নেমে এসে
ঘরছাড়ার হুমকি দেয়।
নিশাচরের কপাল বেয়ে চুঁইয়ে পড়ে
বিন্দু-বিন্দু ঘাম।
হাতের পাঁচটা আঙুল
বর্তমানকে খামচে ধরে
চুপিসারে পথ হেঁটে যায়।
মর্মে মর্মে গাঁথা শোক গিলে
বড় হচ্ছি একটু একটু করে।
নিরীহ মেঘেরা ভালো থাকার গল্প শোনায়।
মধ্যরাতে চাঁদ পাশ ফিরে শোয়,
অন্ধকার গুমড়ে মরে আমার উঠোনে।
মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ তরোয়াল নিয়ে নেমে এসে
ঘরছাড়ার হুমকি দেয়।
নিশাচরের কপাল বেয়ে চুঁইয়ে পড়ে
বিন্দু-বিন্দু ঘাম।
হাতের পাঁচটা আঙুল
বর্তমানকে খামচে ধরে
চুপিসারে পথ হেঁটে যায়।
হিসেব নিকেশ
প্রতি মুহূর্তে বিক্রি হই
জানা-অজানা একডজন মৃত্যুর অভিমুখে।
সত্যের মাথা চিবিয়ে খায়
ধূসর মরুভূমির ক্লান্ত বালুকণা।
অভিমানের স্তর বেয়ে উঠে আসে
ভাঙাচোরা অনুভূতির কাটাছেঁড়া গল্পরা,
ভেসে বেড়ায় শুকনো চিনির দানার মতো।
প্রহর শেষে বুকের তলে নীল যন্ত্রণার
পাহাড় চেপে হিসেব কষি----
কিছু ভুল হয়ে গেলো না তো?
অন্তরা চ্যাটার্জী |
No comments:
Post a Comment